শেরপুর বারদুয়ারী হাট বাজার নিয়ে চলছে চিকন বুদ্ধির তামাশা । ১০০% বিডি/পেঅর্ডার (ফাঁদ) চেয়ে দরপত্র আহবান করার পর থেকে শেরপুর হাট বাজার করা পুরনো ইজারাদাররা কেউ দরপত্রে অংশগ্রহন করছে না, আর শেরপুর পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড এর কাউন্সিলর ফিরোজ আহমেদ জুয়েল, ও তার নিজ লোক জনের মাধ্যমে টাকা আদায় করে সারা বছর হাট লুটপাট করে খেয়ে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার মহা পরিকল্পনা হতে নিয়ে মাঠে নেমেছে।
০৬/০৪/২০২২ ইং তারিখে হাটের মূল্য ৪৫ লাখ টাকা নির্ধারণ করে দাম হাকেন (জুয়েলের নির্ধারিত লোক) কিন্তু হাটের গড় দাম ১কোটি ২ লাখ টাকা।
উপরন্তু পুরনো মহল আদায় করা আদায়কারিদের সাথে কথা বল্লে যানা যায় জুয়েল কমিশনারের লোকজন মহল বিক্রি করার জন্য বারবার ফোন করে চাপ প্রয়োগ করছে টাকা জমা দেওয়ার জন্য। কিন্তু এতে করে সাধারন মানুষের মধ্যে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখে দিয়েছে এবং আইনশৃংখলার পরিস্তিতির অবনতী হওয়ার আশংখা দেখা দিয়েছে। আগামী ২৭/০৪/২০২২ ইং তারিখে পুনরায় দরপত্র আহবান করা হয়েছে কিন্তু আগাম ২০লক্ষ টাকা নেওয়া পাটিকে সাব লীজ দেওয়ার জন্য এ মহাপরিকল্পনা চালিয়ে যাচ্ছে।
মাননীয় জেলা প্রশাসক, ডিডিএলজি ও সংস্লিষ্ট মহাদয়ের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন কামনা করছি।
রিপর্টারঃ জেকি শেখ