হোসেন আলী(জেলা প্রতিনিধি)
মূলত প্রেমঘটিত কারণেই মিরাজকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছেন বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী।গ্রেফতারকৃতরা হলেন- দশম শ্রেণী পড়ুয়া এক ছাত্র, সোনাতলার নওদা বগা বুড়িতলার মুন্নু মিয়ার ছেলে তারেক রহমান(১৮) এবং বগুড়া সদরের চকদূর্গাপুর এলাকার আঃ কুদ্দুসের ছেলে মোঃ মিঠুন(২৮)। এসময় মিরাজ হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকু ওরক্তমাখা জ্যাকেট উদ্ধার করেছে পুলিশ। মূলত প্রেমঘটিত কারণেই মিরাজকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছেন বগুড়ার পুলিশসুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী। মূলত প্রেমঘটিত কারণেই মিরাজকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছেন বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপকুমার চক্রবর্ত্তী।
মঙ্গলবার বিকালে অভিযুক্ত কিশোর তার দুই সহযোগী তারেক ও মিঠুনকে নিয়ে পার্কে আসে। তবে ঘটনাস্থলে মীমাংসার জন্যপ্রেমিকার উপস্থিত থাকার কথা থাকলে সে আসেনা। একপর্যায়ে ভিকটিম মিরাজ ও তার বন্ধু নাজমুলের সাথে অভিযুক্তদেরকথা কাটাকাটি ও ধাকাধাক্কিসহ কিলঘুশি শুরু হয়। ওই সময় কথিত প্রেমিক কিশোরের সহযোগী মিঠুন তার কাছে থাকা বার্মিজচাকু দিয়ে মিরাজ ও নাজমুলে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন মিরাজ এবং তার সাথে থাকা নাজমুলকে গুরুত্বরআহত অবস্থায় চিকিৎসার জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরতচিকিৎসকরা মিরাজকে মৃত ঘোষনা করেন এবং নাজমুলকে চিকিৎসা প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।

তিনি আরও জানান, ঘটনার রাতেই নিহত মিরাজের বড় ভাই আতাউর অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে সদর থানায় হত্যা মামলাকরেন। তার প্রেক্ষিতেই মঙ্গলবা রাতব্যাপী অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। আসামীদের অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদেরজন্য আদালতে ৭দিনের রিমান্ড আবেদন করা হবে।